October 7, 2024, 8:21 pm

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

গুলিবিদ্ধ লাশের গায়ে লেখা ‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’

গুলিবিদ্ধ লাশের গায়ে লেখা ‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

ঢাকার অদূরে সাভার উপজেলার আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে তৈরি পোশাক কারখানার নারী শ্রমিককে গণধর্ষণের মামলার মূল আসামির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার খাগান এলাকার আমিন মডেল টাউনের ভেতরের একটি খোলা মাঠ থেকে ওই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় নিহতের গলায় একটি কাগজে লেখা ছিল, ‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা।’ নিহত ব্যক্তির নাম রিপন মিয়া (৪০)। তিনি আশুলিয়ার ইয়োগি বাংলাদেশ লিমিটেড নামে একটি তৈরি পোশাক কারখানার লাইন চিফ হিসেবে কাজ করতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায়। গত ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ইয়োগি লিমিটেড কারখানা থেকে কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন এক নারী শ্রমিক। এ সময় পাঁচ বখাটে তাঁকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে কারখানার পেছনে একটি মাঠে গণধর্ষণ করে। পরদিন ৬ জানুয়ারি ওই নারী শ্রমিক মারা যান। একদিন পর ৭ জানুয়ারি নারী শ্রমিকের বাবা রিপনকে প্রধান আসামি করে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা করেন। গতকাল শুক্রবার সকালে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল আওয়াল দাবি করেন, আমিন মডেল টাউনের একটি মাঠে এক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেন। পুলিশ গিয়ে লাশ থানায় নিয়ে আসে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ওসি আরো বলেন, মরদেহের গলায় একটি কাগজে লেখা ছিল ‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, ‘গণধর্ষণের একদিন পর ওই নারী শ্রমিক মারা যান। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার মূল আসামি রিপন। তাঁকে কারা গুলি করে মেরেছে, তা তদন্ত করা হচ্ছে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর